SATT ACADEMY

New to Satt Academy? Create an account


or

Log in with Google Account

On This Page
সাধারণ বিজ্ঞান - জীব বিজ্ঞান - মাটি

মাটি

পৃথিবীর বিশাল প্রাকৃতিক শোধনাগার হচ্ছে মাটি। সাধারণত আদর্শ মাটিতে ৫% ভাগ জৈব পদার্থ থাকে। প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক গঠনের উপর ভিত্তি করে মাটি ৫ প্রকার। যথা- পাহাড়ি মাটি, ল্যাটোসেলিক মাটি, পলল মাটি, জলাভূমি মাটি এবং কোষ মাটি। বুনটের উপর ভিত্তি করে মাটি ৩ প্রকার। যথা - বেলে মাটি, দো-আঁশ মাটি, এঁটেল মাটি।

 

ক) বেলে মাটি: যে মাটিতে ৭০ ভাগ বা তার বেশি বালিকণা থাকে, তাকে বেলে মাটি বলে। মরুভূমি, চরাঞ্চল ও সমুদ্র উপকূলে বেলে মাটি দেখা যায়। এই মাটির পানি ধারণক্ষমতা কম। এই মাটিতে জৈব পদার্থ নেই। তাই এ মাটি চাষের উপযোগী নয়।

 

খ) দো-আঁশ মাটি: যে মাটিতে বালি, পলি, কর্মকণা প্রায় সমান অনুপাতে বিদ্যমান থাকে, তাকে দো-আঁশ মাটি বলে। এ মাটিতে জৈব পদার্থের পরিমাণ বেশি, তাই চাষের জন্য সর্বাপেক্ষা উপযোগী। এ মাটির পানি ধারণ ও শোষণক্ষমতা উভয়ই বেশি। বাংলাদেশের অধিকাংশ মাটি দো-আঁশ মাটি। কৃষিক্ষেত্রে দো-আঁশ মাটিকে আদর্শ মাটি বলা হয়

গ) এঁটেল মাটি: যে মাটিতে ৪০-৫০% কর্মকণা থাকে, তাকে এঁটেল মাটি বলে। এই মাটির পানি ধারণক্ষমতা সর্বোচ্চ। এই মাটিকে ভারি মাটিও বলা হয়।

 

Content added By
সরাসরি মাটিতে মিশ্রিত হয়ে জৈব বস্তু প্রস্তুত করে
ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে উদ্ভিদের গ্রহণ উপযোগী বস্তু প্রস্তুত করে
পানিতে মিশে মাটিতে শোষিত হওয়ার ফলে
মাটির অজৈব লবণকে পরিবর্তিত করে
মাটির পাত্র পানি থেকে তাপ শোষণ করে
মাটির পাত্র ভালো তাপ পরিবাহী
মাটির পাত্র পানির বাষ্পীভবনে সাহায্য করে
মাটির পাত্র তাপ কুপরিবাহী

Promotion